এ বছর পুজোর অধিকাংশ দিনগুলো কাটবে দেহ ও মনের অস্বস্তিতে। কোনও না কোনও ভাবে পারিবারিক অশান্তি, যেটা চাইছেন সেটা হলনা ফলে মনের শান্তি নষ্ট, অযথা ব্যয় বাড়বে সাংসারিক কারণে, কারও কোনও কথা মনকে আহত করতে পারে তবে অন্যের গৃহে বা কোনও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ, কাছাকাছি কোথাও ভ্রমণ, হঠাৎ কোনও সুখবর মানসিক অস্থিরতার হাত থেকে মুক্ত করবে। কোনও না কোনও দেবালয়ে যাবেন একাধিকবার। প্রেমিক প্রেমিকাদের প্রেমে প্রীতি ও আন্তরিকতায় ঘাটতি থাকবে না এতটুকু তবুও পুজোর দিনগুলোতে মনের কোনও একটা অস্বস্তি থেকে যাবে। এবারের পুজো ফোকটে পাওয়ার পক্ষে অনুকূল।
একদিকে দুঃখ শোক গ্লানি অহংকার যেমন, তেমনই অন্যদিকে সুখশান্তি আনন্দ ত্যাগ বৈরাগ্য। কর্কট সম রাশি বলে সংসারে সুখ দুঃখ শোককে এই রাশির জাতক জাতিকারা অস্বীকার করে না, সাদরে গ্রহণ করে।
এদের মধ্যে একদিকে রয়েছে স্নেহ উদারতা, অন্যদিকে রয়েছে নির্দয়তা। মঙ্গলের রজোগুণ ও শনির তমোগুণের সংমিশ্রণে এদের ক্রোধ কখনও কখনও প্রবল হয়ে ওঠে। অহংকার ও দম্ভের প্রকাশ যোগ্যতার চাইতে বেশি।
স্ত্রীর কাছ থেকে মন মতো ব্যবহার না পেলে প্রায়ই অন্য রমণীর আশ্রয় খুঁজে নিতে চেষ্টা করে। এদের নেতৃত্ব দেবার ইচ্ছা থাকে জীবনের প্রথমাবস্থা থেকে। শনির তমোগুণের প্রভাবে জীবনে দুঃখবাদের ভারী বোঝাটাই বয়ে নিয়ে বেড়াতে হয় বেশি।