পুজোর অধিকাংশ দিনগুলো কাটবে আনন্দ বিষাদে। দেহ ও মনের অস্বস্তি একটা থেকেই যাবে। অসম্ভব ব্যয় বাড়বে। কারও সঙ্গে মতবিরোধজনিত অশান্তি, কোনও দেবালয় ভ্রমণকালীন পা মচকে যাওয়া, উটকো ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা। আত্মীয়দের কারও আচরণ মনকে বিষন্ন করে তুলতে পারে। নানান বিষাদের মধ্যেও গৃহে একাধিকবার শুভকর্মানুষ্ঠান, কাছাকাছি কোথাও অনিচ্ছা সত্ত্বেও বেড়াতে যাওয়া, কোনও আত্মীয় কিংবা বন্ধুর গৃহে আতিথ্য গ্রহণ করবেন। পুজোর দিনগুলোতে খাওয়া দাওয়াটা বেশ ভালোই হবে। এবার পুজোয় দেওয়ার মানুষটা কম পাবেন। প্রেমিক প্রেমিকাদের দিনগুলো কাটবে মাঝেমধ্যে প্রীতি ও আনন্দে, আবার কখনও মানসিক অস্বস্তির মধ্যে দিয়ে।
এই রাশিতে দেবগুরু বৃহস্পতির ভাব তেজোধর্মী। এই রাশির জাতক জাতিকাদের মধ্যে মূর্ত হয়ে উঠেছে দ্ব্যত্মক ভাব। একইসঙ্গে রজো ও সত্ত্বগুণের সমাহার।
এদের ভিতর প্রচ্ছন্ন থাকে অহংকার। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে এরা মুখর। এরা চট করে কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না। সন্দেহের ভাবটা থাকে ঘরে বাইরে।
যোগ্যতার তুলায় এরা উপার্জন করে বেশি। এই রাশির মধ্যে দয়া মায়া সহিষ্ণুতাও অনেক বেশি। আত্ম প্রতিষ্ঠা আসে নিজ চেষ্টায়। অন্যের উপর এদের ভরসা কম।
নিজের কাজ নিজেই করতে বেশি ভালোবাসে। জাতকের মধ্যে স্ত্রৈণের সংখ্যা কম। অসদুপায়ে কিছু অর্থ জীবনের কোনও না কোনও সময়ে এসে যায়।
বিবাহের পরবর্তীকালে ভাগ্যের প্রকৃত বিকাশ ঘটে। বিবাহিতজীবনে স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই মতের মিলের অভাব দেখা দেয়।